বাংলাদেশে ভেজাল প্যারাসিটামল তৈরির দায়ে তিনজনের ১০ বছরের কারাদণ্ড

বাংলাদেশে ভেজাল প্যারাসিটামল তৈরির দায়ে তিনজনের ১০ বছরের কারাদণ্ড

hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন, পাকিস্থান, এজিদ, মাবিয়া, আবু সুফিয়ান, আলী আকবর, হুসাইন, শাবান, আমল, শবে বরাত, রমজান, দায়েশ, তাকফিরী, তালেবান, মোতা, মোতা বিবাহ, সেগা করা,দায়েশ, তাকফিরি, তালেবান, ওহাবী, আইএসআইএল,গাজা, ফিলিস্তিন, ইসরাইল, শিশু হত্যা,
বাংলাদেশ ভেজাল প্যারাসিটামল সেবনে বাইশ বছর আগে ঘটে যাওয়া শিশু মৃত্যুর দায়ে ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাডফ্লেম ফার্মাসিউটিক্যালসের পরিচালক ও ব্যবস্থাপকসহ তিনজনকে দশ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। একইসঙ্গে তিন আসামিকে দুই লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

আজ (মঙ্গলবার) ঢাকার ড্রাগ আদালতের বিচারক মো. আবদুর রশিদ এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।

কারাদণ্ডপ্রাপ্ত তিন আসামি হলেন-অ্যাডফ্লেম ফার্মাসিউটিক্যালসের অন্যতম পরিচালক ডা. হেলেনা পাশা, কোম্পানির ব্যবস্থাপক মিজানুর রহমান এবং মান নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা নৃগেন্দ্র নাথ বালা। এর মধ্যে প্রথম দুজন জামিনে রয়েছেন,তৃতীয়জন পলাতক। জামিনে থাকা দুজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।

উল্লেখ্য, ১৯৯১-৯২ সালে শিশুদের কফ সিরাপ হিসেবে এডফ্লেম কোম্পানির তৈরি তরল প্যারাসিটামল সেবন করে দেশের কয়েক শ’ শিশু মারা যায়। অনেক শিশু দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসা শেষে বেঁচে গেলেও তাদের অনেকেরই কিডনী মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ।

এ নিয়ে গণমাধ্যমে ব্যপক হৈচৈ হবার পর ১৯৯৩ সালের ২ জানুয়ারি ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের পরিদর্শক আবুল খায়ের চৌধুরী বাদী হয়ে ঢাকার ড্রাগ আদালতে কোম্পানির মালিক, ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ কয়েক কর্মকর্তাকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন।

অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় কোম্পানির অন্যতম মালিক আজফার পাশা ও আরেক মান নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মো. নোমানকে আদালত খালাস দিয়েছে বলে জানান এ আদালতের পিপি শাহীন আহমেদ খান।

তিনি জানান, এ মামলায় জামিনে থাকা ডা: হেলেনা ও মিজানুর রহমান রায়ের সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন। বাকিদের পলাতক দেখিয়ে মামলার বিচার কাজ চলে।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন