ইসরাইলি আগ্রাসনে উদ্বাস্তু হয়েছে এক লক্ষ মানুষ

ইসরাইলি আগ্রাসনে উদ্বাস্তু হয়েছে এক লক্ষ মানুষ

hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন, পাকিস্থান, এজিদ, মাবিয়া, আবু সুফিয়ান, আলী আকবর, হুসাইন, শাবান, আমল, শবে বরাত, রমজান, দায়েশ, তাকফিরী, তালেবান, মোতা, মোতা বিবাহ, সেগা করা,দায়েশ, তাকফিরি, তালেবান, ওহাবী, আইএসআইএল,গাজা, ফিলিস্তিন, ইসরাইল, শিশু হত্যা,
ইসরাইলি বর্বরতায় শহীদ ফিলিস্তিনিদের জানাযা
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় বর্বর ইসরাইলের টানা দু সপ্তাহে গণহত্যার শিকার হয়েছেন ৫৭৩ জন ফিলিস্তিনি এবং ৩,৩০০ জন আহত হয়েছেন। শহীদ হওয়া ফিলিস্তিনিদের বিরাট অংশ হচ্ছে নারী, শিশু ও বয়স্ক মানুষ। এছাড়া, অন্তত চারটি হাসপাতাল, ৩৪টি মসজিদ ও বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়েছে।

ইসরাইলি আগ্রাসনের কারণে অভ্যন্তরীণভাবে উদ্বাস্তু হয়েছেন গাজার এক লাখ মানুষ। ইহুদিবাদী সামরিক বাহিনী প্রায় ৩,০০০ বার বিমান হামলা চালিয়েছে। সোমবারও মধ্য গাজার একটি হাসপাতলের ওপর বোমা বর্ষণ করেছে ইসরাইল। এতে শহীদ হয়েছেন অন্তত পাঁচজন এবং আহত হন ৪০ জন। গাজার অধিবাসীদের বিরাট অংশ ইসরাইলি আগ্রাসনের মুখে পানির কষ্টে পড়েছে। এছাড়া, ২৪ ঘণ্টায় মাত্র চার ঘণ্টা বিদ্যুতের সুবিধা পাচ্ছেন তারা।

এদিকে, হামাসের হাতে ইসরাইলের সেনাবাহিনী অনেকটা পর্যুদস্ত হয়েছে। এরইমধ্যে ইসরাইলর হিসাব মতে ইহুদিবাদী সেনা নিহত হয়েছে ২৭ জন। তবে হামাসের হিসাবে এ সংখ্যা ৪২। এছাড়া, কয়েকজন বেসামরিক মানুষও মারা গেছে। তবে, ইসরাইলের রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তার কারণে হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতির প্রকৃত তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না।

এদিকে, গাজায় যখন ইসরাইলি সেনারা বড় ধরনের বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে তখন যুদ্ধবিরতির জন্য শুরু হয়েছে জোর প্রচেষ্টা। এরই অংশ হিসেবে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি পৌঁছেছেন মিশরে। তিনি শিগগিরি যুদ্ধবিরতি করতে হামাসের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। এছাড়া, জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুনও মধ্যপ্রাচ্য সফর করছেন। তিনি তার ভাষায় গাজার সহিংসতা বন্ধের কথা বলেছেন। যুদ্ধবিরতি প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ফিলিস্তিনি ঐক্য সরকারের প্রধান মাহমুদ আব্বাস কাতার গেছেন হামাস নেতা খালেদ মাশআলের সঙ্গে আলোচনার জন্য।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন