বিশ্বকে রাসায়নিক অস্ত্র উৎপাদনের বিরুদ্ধে কাজ করতেই হবে

বিশ্বকে রাসায়নিক অস্ত্র উৎপাদনের বিরুদ্ধে কাজ করতেই হবে

hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন, পাকিস্থান, এজিদ, মাবিয়া, আবু সুফিয়ান, আলী আকবর, হুসাইন, শাবান, আমল, শবে বরাত, রমজান, দায়েশ, তাকফিরী, তালেবান, মোতা, মোতা বিবাহ, সেগা করা,দায়েশ, তাকফিরি, তালেবান, ওহাবী
ইরাকের রাসায়নিক হামলায় নিহত ইরানের জনগণ (ফাইল ফটো)
ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর কমান্ডার মেজর জেনারেল মোহাম্মাদ আলী জাফারি বলেছেন, বিশ্বকে অবশ্যই রাসায়নিক অস্ত্রের বিরুদ্ধে কাজ করতে হবে। রাসায়নিক অস্ত্রসহ সব ধরনের গণবিধ্বংসী অস্ত্রের উৎপাদন বন্ধের আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি।

জেনারেল জাফারি বলেন, ইহুদিবাদী ইসরাইল ও বলদর্পী শক্তিগুলো বিশেষ করে আমেরিকার রাসায়নিক ও গণবিধ্বংসী অস্ত্র উৎপাদনের বিরুদ্ধে স্বাধীনতাকামী জাতিগুলোকে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।

ইরানের সারদাশ্‌ত শহরে রাসায়নিক হামলার ২৭তম বার্ষিকীতে মেজর জেনারেল আলী জাফারি এসব কথা বলেছেন। ১৯৮৭ সালের ২৮ জুন ইরাকের সাবেক স্বৈরশাসক সাদ্দামের নির্দেশে ওই হামলা চালানো হয়। এতে ১,০০০’র বেশি মানুষ নিহত এবং অন্তত ৮,০০০ মানুষ স্থায়ীভাবে পঙ্গু হয়ে যায়।

ইরানের এ কমান্ডার আরো বলেন, সারদাশ্‌ত শহরের ওই হামলার খবর সে সময় আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে গুরুত্ব পায় নি কারণ সে সময় মূলধারার সংবাদ মাধ্যমগুলোর ওপর নিষেধাজ্ঞা ছিল।

ইরানের ওপর ইরাকের চাপিয়ে দেয়া আট বছরের যুদ্ধের সময় স্বৈরশাসক সাদ্দামের হাতে ইরানের এক লাখের বেশি মানুষ রাসায়নিক হামলার শিকার হন। আহতদের অনেকেই পরে মারা গেছেন। এছাড়া, ইরাকি বাহিনীর নার্ভ গ্যাসের নির্মম শিকার হয়ে ইরানের ২০,০০০ সেনা একসঙ্গে শহীদ হয়েছেন।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন