চারুপং রিউয়াংসুয়ান থাইল্যান্ডে অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে তৎপরতা শুরু করলেন

চারুপং রিউয়াংসুয়ান থাইল্যান্ডে অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে তৎপরতা শুরু করলেন

hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন, পাকিস্থান, এজিদ, মাবিয়া, আবু সুফিয়ান, আলী আকবর, হুসাইন, শাবান, আমল, শবে বরাত, রমজান, দায়েশ, তাকফিরী, তালেবান,
থাইল্যান্ডের কয়েক জন সেনা সদস্য
থাইল্যান্ডের সেনা অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক তৎপরতা শুরু করেছেন সাবেক মন্ত্রী চারুপং রিউয়াংসুয়ান। তিনিই একমাত্র মন্ত্রী যিনি সামরিক অভ্যুত্থানের পর পালিয়ে বিদেশে আশ্রয় নিতে পেরেছেন।

থাইল্যান্ডের সাবেক মন্ত্রী বলেছেন, সেনা সরকারের বিরুদ্ধে মানুষকে সচেতন ও সংগঠিত করার লক্ষ্যে তারা সাংগঠনিক তৎপরতা শুরু করেছেন। এ লক্ষ্যে তারা ‘দ্যা অর্গানাইজেশন অব ফ্রি থাইস ফর হিউম্যান রাইটস এন্ড ডেমোক্রেসি’ বা ‘সেরি থাই’ প্রতিষ্ঠা করেছেন। এটি থাইল্যান্ডে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা ও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে কাজ করে যাবে। তিনি বলেছেন, “সামরিক জান্তা একটি নির্বাচিত সরকারের কাছ থেকে ক্ষমতা কেড়ে নিয়ে জনগণের অধিকার হরণ করেছে।”

সাবেক মন্ত্রীর নেতৃত্বাধীন সংগঠনটি কোন দেশ থেকে পরিচালিত হবে তা এখনও স্পষ্ট নয়। থাই সামরিক সরকারের অস্থায়ী পররাষ্ট্রমন্ত্রী সিহাসাক ফুয়াংকেটকিউ এ বিষয়ে বলেছেন- তাদের সরকার একটি বৈধ সরকার।
গত ২২ মে থাইল্যান্ডের সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করে। প্রায় ছয় মাস ধরে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ চলার এক পর্যায়ে ক্ষমতা দখলের ঘোষণা দেয় সেনাবাহিনী। দেশটির রাজনৈতিক দলগুলো জাতীয় ইস্যুগুলোর ক্ষেত্রে সমঝোতায় পৌঁছতে ব্যর্থ হওয়ার কারণেই এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।
সূত্রঃ তেহরান রেডিও

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন