ইরাক নিজেই সন্ত্রাস দমনে সক্ষম: ইরান

ইরাক নিজেই সন্ত্রাস দমনে সক্ষম: ইরান

hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন, পাকিস্থান, এজিদ, মাবিয়া, আবু সুফিয়ান, আলী আকবর, হুসাইন, শাবান, আমল, শবে বরাত, রমজান,

ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারজিয়ে আফখাম বলেছেন, তেহরান ইরাকে বিদেশী সামরিক হস্তক্ষেপের তীব্র বিরোধী, কারণ, আরব এই দেশটি তার চলমান সংকট মোকাবেলার ক্ষমতা রাখে। তিনি শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে এই মন্তব্য করেছেন।

মারজিয়ে বলেছেন, সন্ত্রাসবাদ ও চরমপন্থা মোকাবেলার জন্য ইরাকের রয়েছে যথেষ্ট সামরিক শক্তি, জনপ্রিয়তা ও দৃঢ়তা।

তিনি ইরাকে ইরানি সেনা মোতায়েনের খবরগুলোকে নাকচ করে দিয়ে বলেন, যে কোনো পদক্ষেপ যা ইরাকের পরিস্থিতিকে জটিল করবে তা আরব এই দেশটিসহ এ অঞ্চলের কোনো দেশেরই স্বার্থের অনুকূল হবে না। ইরাকের জনগণ, সরকার ও দেশটির নানা রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় দল সন্ত্রাসী, চরমপন্থী ও সহিংসতাকামীদের ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবেলা করবে।

আফখাম আরো বলেন, ইরান বিশ্বাস করে বাগদাদ ইরাকের চলমান সংকট পুরোপুরি কাটিয়ে উঠতে সক্ষম এবং জাতীয় ঐক্য ও অভ্যন্তরীণ সংহতি জোরদারের মাধ্যমে ষড়যন্ত্রগুলো মোকাবেলা করতে পারবে।

গত দশই জুন 'আইএসআইএল'-এর সন্ত্রাসীরা ইরাকের নেইনাভা প্রদেশ ও এর রাজধানী মসুল দখল করে নেয়। ইরাকের প্রধানমন্ত্রী নুরি আল মালিকিসহ অনেক কর্মকর্তা বলেছেন, ইরাকের একদল সেনা কর্মকর্তাকে ঘুষ দেয়ায় এক ষড়যন্ত্রমূলক সমঝোতার আওতায় এই প্রদেশের ৫০ হাজারেরও বেশি সরকারি সেনা কোনো ধরনের বাধা না দিয়েই সন্ত্রাসীদের কাছে শহরটির প্রধান সরকারি ভবন, অস্ত্রাগার, ব্যাংক ও কারগারগুলোর নিয়ন্ত্রণ ছেড়ে দেয়।

ইরাকের শীর্ষস্থানীয় সুন্নি ও শিয়া আলেমগণ দেশ রক্ষার জন্য ধর্মান্ধ সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে জিহাদ করাকে ফরজ বলে ঘোষণা দেয়ার পর বাঁধভাঙ্গা জোয়ারের মত জিহাদে অংশ নিতে ছুটে আসতে থাকেন ইরাকের সর্বস্তরের জনগণ।

সন্ত্রাসীরা গত কয়েক দিনে সরকারি সেনাদের বিমান হামলার মুখে অধিকৃত অঞ্চলের বেশিরভাগ এলাকা থেকেই পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন