ইরাকের সেনাবাহিনী ৩০০ তাকফিরি সন্ত্রাসীকে হত্যা করেছে

ইরাকের সেনাবাহিনী ৩০০ তাকফিরি সন্ত্রাসীকে হত্যা করেছে

hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন, পাকিস্থান, এজিদ, মাবিয়া, আবু সুফিয়ান, আলী আকবর, হুসাইন, শাবান, আমল, শবে বরাত, রমজান,
তাকফিরি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জয়ী স্বেচ্ছাসেবী যোদ্ধা
ইরাকের সেনাবাহিনী বিদেশি মদদপুষ্ট তাকফিরি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে এবং তাদের হাতে প্রায় ৩০০ সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে।

ইরাকের সূত্রগুলো জানিয়েছে, সেদেশের উত্তরাঞ্চলে আইএসআইএল জঙ্গিদের সঙ্গে সেনাবাহিনীর রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ চলছে। রাজধানী বাগদাদের উত্তর-পূর্বে অবস্থিত দিয়ালা প্রদেশের মুকদাদিয়া শহরটি সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে পুনর্দখল করেছে সেনাবাহিনী।

সেনা কর্মকর্তারা বলছেন, স্বেচ্ছাসেবী বাহিনীর সহযোগিতায় তারা তাকফিরি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে উল্লেখযোগ্য সাফল্য পেয়েছেন। আইএসআইএল জঙ্গিদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য সারাদেশ থেকে ১৫ লাখ ইরাকি স্বেচ্ছাসেবকদের তালিকায় নাম অন্তর্ভূক্ত করেছেন। প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও সমন্বয়ের মাধ্যমে এসব স্বেচ্ছাসেবককে লড়াইয়ের মাঠে পাঠানোর দায়িত্ব পালন করছে সেনাবাহিনী।

বর্তমানে বাগদাদের উত্তরে অবস্থিত সামারা’সহ আরো কিছু শহরে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে গণ প্রতিরোধ বাহিনী গড়ে তোলা হয়েছে। সামারায় প্রস্তুত বাহিনী নিকটস্থ ‘দুর’ ও তিকরিত শহরে হামলা চালানোর জন্য বাগদাদের নির্দেশের অপেক্ষায় রয়েছে।

আইএসআইএল-এর জঙ্গিরা গত ১০ জুন ইরাকের উত্তরাঞ্চলীয় দু’টি প্রধান শহর মসুল ও তিকরিত দখল করে নেয়। সন্ত্রাসীদের বর্বরতা থেকে প্রাণ বাঁচাতে শুধুমাত্র মসুল থেকে পালিয়ে গেছেন পাঁচ লাখ মানুষ। অন্যান্য শহর থেকেও হাজার হাজার মানুষ নিরাপদ স্থানে চলে যাচ্ছেন। অন্যদিকে তাকফিরি সন্ত্রাসীরা বাগদাদ ও কারবালাসহ গোটা ইরাক দখল করার হুমকি দিয়েছে।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন