মানিসা প্রদেশের কয়লা খনি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২০১

মানিসা প্রদেশের কয়লা খনি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২০১

মানিসা প্রদেশের কয়লা খনি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২০১

hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ, লেবানন, ইরান, চীন, মালয়েশিয়া, স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব, কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন
খনি থেকে ফিরে আসা একজন জীবিত শ্রমিককে জড়িয়ে ধরেছেন তার একজন স্বজন
তুরস্কের একটি কয়লা খনিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ ও আগুন লাগার ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২০১-এ দাঁড়িয়েছে। এছাড়া, খনিতে ৩০০ জনেরও বেশি লোক আটকা পড়েছে। মৃতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে আশংকা প্রকাশ করেছেন তুরস্কের জ্বালানিমন্ত্রী তানের ইলদিজ।

দেশটির পশ্চিমাঞ্চলীয় মানিসা প্রদেশে মঙ্গলবার বিকেলে এ বিস্ফোরণ হয়েছে বলে জানিয়েছেন মানিসার মেয়র চেঙ্গিস এরগুন। এর আগে নিহতের সংখ্যা ১৬৬ বলে উল্লেখ করা হয়েছিল।

স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, বিস্ফোরণের সময় কয়লার খনিটিতে ৭৮৭ জন কাজ করলেও তাদের কেউ কেউ বেরিয়ে আসতে পেরেছেন। তুরস্কের একটি নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, উদ্ধারকর্মীরা আটকে পড়া জীবিত ব্যক্তিদের বের করে আনার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছেন এবং তারা প্রায় ৮০ জনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করতে পেরেছেন।

উদ্ধার হওয়া ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, ভেতরে শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়া কষ্টকর হয়ে পড়েছে এবং প্রচণ্ড ধুলায় দম বন্ধ হয়ে আসছে। উদ্ধারকর্মীরা বিশেষ যন্ত্রের সাহায্যে খনিটির ভেতরে অক্সিজেন পাঠাচ্ছেন।

হতাহত ও আটকে পড়া খনি শ্রমিকদের আত্মীয়-স্বজনদের পাশাপাশি হাজার হাজার উৎসুক মানুষ খনিটির মুখে ভিড় জমিয়েছেন। তুর্কি খনি কোম্পানি সোমা কোমুর এক বিবৃতিতে বিস্ফোরণকে বেদনাদায়ক দুর্ঘটনা বলে অভিহিত করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘দুঃখজনকভাবে এই দুর্ঘটনায় আমাদের কিছু কর্মীকে জীবন দিতে হয়েছে।’
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন