দোনেতস্ক ও লুহানস্ক প্রজাতন্ত্র স্বাধীনতা ঘোষণা করল

দোনেতস্ক ও লুহানস্ক প্রজাতন্ত্র স্বাধীনতা ঘোষণা করল

hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ, লেবানন, ইরান, চীন, মালয়েশিয়া, স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব, কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন
ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় দোনেতস্ক ও লুহানস্ক প্রজাতন্ত্রের নেতৃবৃন্দ স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। রোববার অনুষ্ঠিত গণভোটে এই দুই প্রজাতন্ত্রের বেশিরভাগ মানুষ স্বাধীনতার পক্ষে রায় দেয়ার পর এই ঘোষণা দেয়া হলো।

সাবেক প্রেসিডেন্ট ভিক্টর ইয়ানুকোভিচের একজন উত্তরসূরি নির্বাচনের লক্ষ্যে আমেরিকা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সহযোগিতায় যখন আগামী ২৫ মে ইউক্রেনে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে তখন এই ঘোষণা দিলেন দুই প্রজাতন্ত্রের নেতৃবৃন্দ। এই দুই অঞ্চল ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নেবে না বলেও এর আগে ঘোষণা করা হয়েছে।

রোববারের গণভোটে দোনেতস্কের ৮৯ শতাংশ এবং লুহানস্কের ৯৬ শতাংশ মানুষ স্বাধীনতার পক্ষে ভোট দিয়েছে বলে সেখানকার নেতৃবৃন্দ ঘোষণা করেছেন। স্বঘোষিত গভর্নর ভ্যালারি বোলোতোভ লুহানস্ক নগরীতে অনুষ্ঠিত এক সমাবেশে ঘোষণা করেছেন, জনগণ স্বাধীন রাষ্ট্র লুহানস্ক প্রজাতন্ত্র গঠনের পক্ষে ভোট দিয়েছে। অবশ্য তিনি রাশিয়ার সঙ্গে যোগ দেয়ার সরাসরি ঘোষণা দেননি। কিন্তু রুশ ফেডারেশনে যোগ দেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন দোনেতস্কের স্বঘোষিত গভর্নর দেনিস পুশিন।

অবশ্য মার্চে যেভাবে ক্রিমিয়াকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে একইভাবে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলকে অন্তর্ভুক্ত করার ইচ্ছা নেই বলে আভাস দিয়েছে রাশিয়া। ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনায় পূর্বাঞ্চলকে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে চাপ দিচ্ছে মস্কো। শীতল যুদ্ধের পর পাশ্চাত্যের সঙ্গে যে সবচেয়ে মারাত্মক টানাপড়েন দেখা দিয়েছে তার রাজনৈতিক সুরাহা চায় মস্কো।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন