এবার পাওয়া গেলো ‘সূর্যের হারানো ভাই’!

এবার পাওয়া গেলো ‘সূর্যের হারানো ভাই’!

hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ, লেবানন, ইরান, চীন, মালয়েশিয়া, স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব, কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা মনে করেন এবার তারা ‘সূর্যের দীর্ঘদিনের হারানো ভাইকে’ খুঁজে পেয়েছেন। ‘সূর্যের ভাই’ কথাটা শুনে অনেকের মতো আপনারও খটকা লাগতে পারে। মহাজাগতিক যে মেঘমণ্ডলী থেকে সূর্য সৃষ্টি হয়েছে সেই একই গ্যাসমণ্ডলী থেকে সৃষ্টি হয়েছে এইচডি ১৬২৮২৬ নামের নক্ষত্র। আর এ কারণেই এইচডি ১৬২৮২৬কে ‘সূর্যের ভাই’ বলছেন বিজ্ঞানীরা।
এ ছাড়া, সূর্য মতো তার ‘ভাইয়েরও’ গ্রহ-উপগ্রহ নিয়ে সংসার থাকতে পারে অর্থাৎ থাকতে পারে ভিন্ন আরেক ‘সৌরমণ্ডল’ । আর সেখানেও প্রাণের বিকাশ ঘটেছে- এমন সম্ভাবনা অল্প হলেও আছে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।

এইচডি ১৬২৮২৬ নামের নক্ষত্রলোকে যদি জীবনের কোনো চিহ্নই খুঁজে পাওয়া না যায়; তারপরও কিন্তু এ আবিষ্কারকে গুরুত্বহীন বলে মনে করার কোনো কারণ নেই। বিজ্ঞানীরা বলছেন, সূর্য কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে সে প্রশ্নের উত্তর যোগাতে সহায়তা করবে নতুন এই নক্ষত্র।

আমাদের নক্ষত্রপুঞ্জের কোন অংশে সূর্যের জন্ম হয়েছে তা জানা গেলে আদি সৌর জগতের পরিস্থিতি কি ছিল তা জানা সম্ভব হবে। কথাটা বলেছেন অস্টিনে অবস্থিত টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আইভান রামিরেজ। তিনি আরো বলেন, তা হলে আমাদের সৌর জগত কেনো এখানে রয়েছে তাও বোঝা যাবে।
‘সূর্যের ভাই’ বলে যে নক্ষত্রকে মনে করা হচ্ছে তা খোদ সূর্যের চেয়ে ১৫ গুণ ভারি। আর এটি ১১০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। খালি চোখে দেখা না গেলেও অল্প শক্তির দূরবীনের সাহায্যে এইচডি ১৬২৮২৬কে দেখা যাবে। এটির অবস্থান ভেগা নক্ষত্রের থেকে খুব বেশি দূরে নয়।
বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, শত শত বা হাজার হাজার নক্ষত্রের গুচ্ছ-জন্ম হয়েছে। এ গুচ্ছ-জন্ম হয়েছে ৪৫০ কোটি বছরের বেশিও আগে। এরপর এ গুচ্ছ ভেঙ্গে যায় এবং ছায়াপথের বিভিন্ন স্থানে চলে যায় নক্ষত্ররা।
এইচডি ১৬২৮২৬ –এর মতো অল্প কিছু নক্ষত্র এখনো পৃথিবীর কাছাকাছি রয়েছে বাকিরা চলে গেছে অনেক দূরে । অবশ্য কাছাকাছি যে সব নক্ষত্র রয়েছে সেগুলোও খুঁজে বের করার প্রচেষ্টা চলছে।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন