কমান্ডার খান ‘সাজনা’ বরখাস্ত

কমান্ডার খান ‘সাজনা’ বরখাস্ত

Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ, লেবানন, ইরান, চীন, মালয়েশিয়া, স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব, কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন
পাকিস্তানের তালেবান নেতা মাওলানা ফাজলুল্লাহ (ফাইল ফটো)
তেহরিকে তালেবান পাকিস্তান বা টিটিপি’র শীর্ষ কমান্ডার খান ‘সাজনা’ সাঈদকে বরখাস্ত করা হয়েছে। অভ্যন্তরীণ কোন্দল ও লড়াই বন্ধের জন্য তালেবানের সর্বোচ্চ শুরা পরিষদের সঙ্গে পরার্মশের ভিত্তিতে এ ব্যবস্থা নিয়েছেন নিষিদ্ধ ঘোষিত সন্ত্রাসী সংগঠনটির প্রধান মাওলানা ফাজলুল্লাহ।

পাকিস্তানের ইংরেজি দৈনিক ডন বলছে, ফাজলুল্লাহ গত শুক্রবার খান সাজনাকে কমান্ডারের পদ থেকে বরখাস্ত করেছেন। মেহসুদ উপজাতি গোষ্ঠীর মধ্যে প্রায় এক সপ্তাহ ধরে সংঘর্ষ চলার পর এ ব্যবস্থা নিয়েছেন তিনি। এই মেহসুদ উপজাতি গোষ্ঠী তালেবানদের লড়াইয়ের জন্য প্রয়োজনীয় রসদের বেশিরভাগই সরবরাহ করে থাকে।

খান সাজনার বরখাস্তের পর মাওলানা ফাজলুল্লাহর নেতৃত্ব এখন নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। তালেবানের মধ্যে ঐক্য ফিরে আসবে কিনা তা নির্ভর করছে এ বরখাস্ত আদেশ মানা না মানার ওপর। খান সাজনা যদি সিদ্ধান্ত মেনে নেন তাহলে টিটিপি’র মধ্যে ঐক্য ফিরে আসার পাশাপাশি মাওলানা ফাজলুল্লাহর নেতৃত্বও টিকে যাবে। তা না হলে তালেবানদের মধ্যে গোষ্ঠীগত দ্বন্দ্ব আরো প্রকট হবে বলে আশংকা করা হচ্ছে; সেইসঙ্গে ফাজলুল্লাহর নেতৃত্ব ও কর্তৃত্ব মারাত্মক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে।

এরইমধ্যে তালেবানের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের কারণে বহু গেরিলা নিহত হয়েছে। অনেকে আশংকা করছেন, তালেবান নেতার এ আদেশ অমান্য করে যুদ্ধ অব্যাহত রাখতে পারেন খান সাজনা সাঈদ। তিনি প্রতিদ্বন্দ্বী শেহরিয়ার মেহসুদের কাছ থেকে মেহসুদ উপজাতিগোষ্ঠীর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিতে চাইছেন। কারণ এ গোষ্ঠী অস্ত্র ও আর্থিক দিয়ে লাভজনক অনেক চোরাচালানির রুট নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন