বোড়ো জঙ্গিদের হামলায় ৩২ নিরীহ মুসলমান নিহত

বোড়ো জঙ্গিদের হামলায় ৩২ নিরীহ মুসলমান নিহত

Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন,
ভারতের অসমে সংখ্যালঘু মুসলমানদের ওপর বোড়ো জঙ্গিদের নৃশংস হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ জনে।

পুলিশ জানিয়েছে, শুক্রবার রাতভর তল্লাশি চালিয়ে বাকসা জেলার খাগড়াবাড়ি গ্রাম থেকে পাঁচ শিশু ও দুই নারীসহ ৯ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে কোকড়াঝাড় ও বাকসা জেলায় কয়েকটি বাড়িতে স্ময়ংক্রিয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালিয়ে নারী ও শিশুসহ ২৩ বাংলাভাষী মুসলমানকে হত্যা করে নিষিদ্ধঘোষিত ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট অব বোড়োল্যান্ডের সন্ত্রাসীরা।

এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে বকসা থেকে ১২ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদেরকে কোকড়াঝাড় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। বকসা, কোকড়াঝাড়সহ অসমের তিন রাজ্যে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। জারি করা হয়েছে সান্ধ্য আইন। তবে, সেনা মোতায়েনের পরও হামলা চালিয়েছে জঙ্গিরা। গুরুতর আহত অবস্থায় ১৪ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

বর্বরোচিত এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তীব্র নিন্দা করেছেন কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী। ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আবসু, আমসু, এবিআমসু-সহ অসমের বিভিন্ন দল ও সংগঠন। আমসুর বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বোড়োল্যান্ড ও সংখ্যালঘুর নিরাপত্তার প্রতি সরকারি উদাসীনতার কারণেই এই ঘটনা ঘটল। ঘটনার নৈতিক দায় নিয়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ'র পদত্যাগ দাবি করেন এবিআমসু'র নেতা লাসিকুল ইসলাম।

এদিকে, অসমের মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ এ হত্যাকাণ্ডের নিন্দা করেছেন। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে নিহতদের পরিবার ও আহতদের জন্য ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করা হয়েছে।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন