গণহত্যা থেকে রাতকো ম্লাদিচকে মুক্তি দেয়ার যুক্তি নাকচ করল আদালত

গণহত্যা থেকে রাতকো ম্লাদিচকে মুক্তি দেয়ার যুক্তি নাকচ করল আদালত

গণহত্যা থেকে রাতকো ম্লাদিচকে মুক্তি দেয়ার যুক্তি নাকচ করল আদালত

Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি,
আদালতে স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে যুদ্ধাপরাধী ম্লাদিচ
সাবেক সার্ব জেনারেল রাতকো ম্লাদিচের পক্ষ থেকে গণহত্যার অভিযোগ বাতিলের যেসব যুক্তি উপস্থাপন করা হয়েছিল আন্তর্জাতিক আদালতের বিচারকরা তা নাকচ করে দিয়েছেন। সাবেক ইউগোস্লাভিয়ার যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য জাতিসংঘের নেতৃত্বে এ আদালত গঠিত হয়েছে।

বসনিয়ার যুদ্ধ চলাকালে সেব্রেনিৎসায় সার্ব বাহিনী অন্তত ৭,০০০ মুসলমানকে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল। এই গণহত্যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের সবচেয়ে মারাত্মক ও ভয়াবহ গণহত্যা হিসেবে বিবেচিত। রাতকো ম্লাদিচের বিরুদ্ধে সেব্রনিৎসার গণহত্যায় জড়িত থাকাসহ ১১টি অভিযোগ আনা হয়েছে। বিচারকরা বলেছেন, ম্লাদিচের বিরুদ্ধে গণহত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার অন্তত দু’টি অভিযোগ গ্রহণ করার যুক্তিসঙ্গত কারণ রয়েছে।

এ দুই অভিযোগের একটি সেব্রিনিৎসা গণহত্যার সঙ্গে অপরটি বসনিয়ার মুসলমানসহ সার্ব নয় এমন সব অধিবাসীদের নির্মূল অভিযানের সঙ্গে জড়িত। যুদ্ধকালীন সার্ব বাহিনীর এসব তৎপরতা সংখ্যালঘুদের ওপর জাতিগত নির্মূল হিসেবে পরিচিত।

অবশ্য রাতকো ম্লাদিচ তার বিরুদ্ধে আনীত সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এবং জাতিসংঘের আদালতকে তার ভাষায় ‘শয়তানি’ বলে উল্লেখ করেছেন।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন