ইরাক আবু গারিব কারাগার বন্ধ করল

ইরাক আবু গারিব কারাগার বন্ধ করল

Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি,
২০০৩ সালে আবু গারিব কারাগারে পাশবিক নির্যাতনে নিহত এক বন্দির সামনে আমেরিকার এক বর্বর নারী সেনা
নিরাপত্তা সমস্যার কারণে কুখ্যাত আবু গারিব কারাগার বন্ধ করে দিয়েছে ইরাক সরকার। গত বছর কারাগারটি ভেঙে বহু বন্দি পালিয়ে যাওয়ার পর এ ব্যবস্থা নেয়া হলো। দেশটির বিচার মন্ত্রণালয় আজ (মঙ্গলবার) কারাগারটি বন্ধ করার এ খবর দিয়েছে।

২০০৩ সালে ইঙ্গো-মার্কিন বাহিনী ইরাক দখল করার পর এই কারাগারটিতে বন্দিদের ওপর অকথ্য নির্যাতন চালিয়েছিল দখলদার সেনারা। ওই পাশবিক নির্যাতনের কিছু ছবি গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে বিশ্বব্যাপী নিন্দার ঝড় বয়ে যায়। অবশ্য মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের হস্তক্ষেপে আবু গারিব কারাগারে নির্যাতনের মূল ছবিগুলো কখনোই প্রকাশিত হয়নি।

ইরাকের বিচার মন্ত্রণালয় অনলাইনে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলেছে, বাগদাদ কেন্দ্রীয় (সাবেক আবু গারিব) কারাগার পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে কারাগারটির বন্দিদের অন্যত্র স্থানান্তর করা হয়েছে। ইরাকের বিচারমন্ত্রী হাসান আল-শামারি বলেছেন, নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়ে আগাম পদক্ষেপ হিসেবে কারাগারটি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।

আবু গারিব কারাগারটি রাজধানী বাগদাদ থেকে দাঙ্গা কবলিত ফালুজা শহরে যাওয়ার পথে অবস্থিত। ২০১৩ সালের জুলাই মাসে শত শত জঙ্গি বাগদাদের আবু গারিব ও তাজি কারাগারে হামলা চালিয়ে কয়েকশ’ সন্ত্রাসীকে মুক্ত করে নিয়ে যায়। জঙ্গিদের হামলায় নিহত হন ৫০ জনেরও বেশি বন্দি ও কারারক্ষী। উগ্র জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট অব ইরাক এন্ড দ্যা লেভ্যান্ট বা ইসিল ওই হামলার দায়িত্ব স্বীকার করে।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন