ইসরাইল যুদ্ধে তেলআবিবে আঘাত হানবে হিজবুল্লাহ :সিরিয়া

ইসরাইল যুদ্ধে তেলআবিবে আঘাত হানবে হিজবুল্লাহ :সিরিয়া

Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড,
ইসরাইলের একজন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা বলেছেন, ইসরাইল যদি হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে তাহলে সিরিয় সেনারা ভারী অস্ত্র নিয়ে তেলআবিবে আঘাত হানবে।

দৈনিক আলআখবারে প্রকাশিত এই খবরে বলা হয়েছে, ইহুদিবাদী ওই কর্মকর্তা বলেছেন, ইসরাইল সম্প্রতি লেবাননের কয়েকটি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়ে যুদ্ধ বা সংঘাতের সমীকরণকে বদলে দিতে চেয়েছিল, কিন্তু ইসরাইলের ওইসব হামলার কোনো জবাব (দৃশ্যত) দেখা না গেলেও এর ফলে শেষ পর্যন্ত ইসরাইলকে সীমান্ত অঞ্চলগুলোতে তার সেনাদের রক্ষার পদক্ষেপ নিতে হয়েছে।

হিজবুল্লাহ ও সিরিয়ার আসাদ সরকারের সম্পর্ক একই লক্ষ্য ও যুদ্ধের অভিন্ন সহযোগিতায় রূপান্তরিত হয়েছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

ইসরাইলের ওই কর্মকর্তা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ‘হিজবুল্লাহ সিরিয়ার যুদ্ধে জড়ানোর ফলে প্রেসিডেন্ট আসাদ হিজবুল্লাহকে সব ধরনের কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র দিতে প্রস্তুত এবং হিজবুল্লাহর জন্য যুদ্ধে জড়াতেও তৈরি হয়েছেন।’

হিজবুল্লাহর সামরিক ক্ষমতা সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে ইসরাইলের ওই কর্মকর্তা আরো বলেছেন, হিজবুল্লাহর হাতে রয়েছে ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত এক লাখেরও বেশি রকেট বা ক্ষেপণাস্ত্র, ফলে দলটি ইসরাইলে (এক মাসের যুদ্ধে) প্রতিদিন তিন হাজার রকেট নিক্ষেপ করতে পারবে।

ইসরাইলের নৌ কর্মকর্তারা সম্প্রতি বলেছেন, হিজবুল্লাহ ২০১৩ সালেই সিরিয়ার কাছ থেকে রাশিয়ার নির্মিত ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র ‘ইয়োকোহান্ট’(পি-৮০০ মডেল) পেয়েছে ও সেগুলো মোতায়েনও করেছে। শব্দের চেয়েও দ্রুত গতির এই ক্ষেপণাস্ত্র ৩০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যগুলোর ওপর আঘাত হানতে সক্ষম। ফলে ভূমধ্যসাগরে অবস্থিত ইসরাইলের উপকূলগুলো হিজবুল্লাহর ক্ষেপণাস্ত্রের আওতায় রয়েছে এবং এ অঞ্চলে ইসরাইলের নব-নির্মিত প্রাকৃতিক গ্যাস স্থাপনাগুলো হিজবুল্লাহর হামলার শিকার হতে পারে বলে ওই কর্মকর্তারা আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন।

অধিকৃত গোলান মালভূমিতে সম্প্রতি ইসরাইলের টহল ইউনিটগুলোর ওপর হামলা ও কয়েকটি বিস্ফোরণের ঘটনা হিজবুল্লাহ ও সিরিয় সেনাদের কাজ বলেই ইসরাইল অনুমান করছে।

হিজবুল্লাহ এ ব্যাপারে হ্যাঁ ও না কিছুই বলেনি এ পর্যন্ত। এর আগে লেবাননের কয়েকটি এলাকায় ইসরাইলি বিমান হামলার প্রতিক্রিয়ায় হিজবুল্লাহ বলেছিল, তারা সময়মত বা যথাসময়ে এইসব হামলার জবাব দেবে।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন