ফিফার কাতারে শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিত করার ক্ষমতা নেই

ফিফার কাতারে শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিত করার ক্ষমতা নেই

Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন,
সেপ ব্লাটার
আন্তর্জাতিক ফুটবল সংস্থা-ফিফা স্বীকার করেছে, শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিত করার বিষয়ে কিছু দায়িত্ব তাদের ওপর বর্তালেও কাতারে শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিত করার ক্ষমতা তাদের নেই।

কাতারে শ্রমিকদের অমানবিক পরিস্থিতিতে কাজের বিষয়ে জুরিখে ফিফার নির্বাহী কমিটির বৈঠকের এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থার সভাপতি সেপ ব্লাটার এ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, শ্রমিকদের কর্মপরিস্থিতি উন্নয়নের বিষয়ে প্রাথমিক দায়িত্ব বর্তায় সংশ্লিষ্ট দেশের ওপর এবং পরবর্তীতে এ দায়িত্ব বর্তায় শ্রমিকদের যারা নিয়োগ দিয়েছে যে সব কোম্পানির ওপর।

কাতারের শ্রমিকদের সমস্যা নিয়ে ফিফার নির্বাহী কমিটির সদস্য থিও ওয়ানজিগার গত কয়েকমাস ধরে ২০২২ সালের বিশ্বকাপ আয়োজক কমিটিসহ মানবাধিকার সংস্থা, শ্রমিক ইউনিয়নগুলোসহ ইউরোপীয় সংসদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেছেন।

কাতারে ২০২২ সালের বিশ্বকাপ ফুটবলের জন্য স্টেডিয়াম নির্মাণের প্রকল্পগুলোতে কর্মরত বিদেশি শ্রমিকদের ওপর নির্যাতনের খবর গত বছরের সেপ্টেম্বরে প্রথম প্রকাশিত হওয়ার পর এ নিয়ে তীব্র প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। এ সব খবর থেকে জানা যায়, কাতারে বিদেশী শ্রমিকদের দিয়ে অত্যন্ত অমানবিক পরিশ্রম বা ঝুঁকিপূর্ণ পরিশ্রমের কাজ করানো হচ্ছে এবং এ জাতীয় কাজে ধকল অনেক শ্রমিক মারা গেছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে, কাতারে বিদেশি শ্রমিকদের কর্ম পরিস্থিতি উন্নয়ন ও শ্রমিকদের প্রতি মানবিক আচরণ নিশ্চিত করার বিষয়ে ফিফাও চাপের মুখে পড়ে।

ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ইউনিয়ন কনফেডারেশনের (আইটিইউসি) দাবি, বিশ্বকাপের অবকাঠামো নির্মাণ করতে গিয়ে প্রতি সপ্তাহে ১২ জন শ্রমিক মারা যাচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে বিশ্বকাপের পর্দা উঠার আগেই ৪০০০ শ্রমিক মারা যাবে। আর হতভাগ্য শ্রমিকদের বেশির ভাগই নেপাল, বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কার নাগরিক।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন