ইরান ভারতের কাছ থেকে রুপির পরিবর্তে ইউরো’তে তেলের দাম নেবে

ইরান ভারতের কাছ থেকে রুপির পরিবর্তে ইউরো’তে তেলের দাম নেবে

Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু,ক্রিমিয়া
মোহসেন কামসারি
ইরানের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা বলেছেন,  ভারতের কাছে তেল বিক্রির অর্থ রুপির পরিবর্তে ইউরোপের অভিন্ন মূদ্রা- ইউরো’তে নেবে তেহরান। জেনেভায় স্বাক্ষরিত পরমাণু চুক্তির ভিত্তিতে ইরানের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা শিথিল হওয়ার কারণে ইউরো’তে দাম নেয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে বলেও তিনি জানিয়েছেন।
ইরানের জাতীয় তেল কোম্পানির আন্তর্জাতিক বিষয়ক পরিচালক মোহসেন কামসারি তেহরানে বলেছেন, “ভারতীয়রা ইরানের কাছ থেকে তেল আমদানি বাড়াতে চায়। আমরা তাদের এ আগ্রহের প্রতি সম্মান জানিয়ে ঘোষণা করছি, তেলের দাম এখন ইউরো’তে নেয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
এর আগে ইরানের জাতীয় ট্যাংকার কোম্পানি গত জানুয়ারিতে ঘোষণা করে, জেনেভা চুক্তির ভিত্তিতে নিষেধাজ্ঞা শিথিল হওয়ার কারণে এশিয়ার ক্রেতাদের কাছে তেল বিক্রির ক্ষেত্রে ইরান নিজস্ব ট্যাংকার ব্যবহার শুরু করেছে। নিষেধাজ্ঞা কঠোর থাকা অবস্থায় ক্রেতাদেশ অথবা তৃতীয় কোনো পক্ষের ট্যাংকার ব্যবহার করে তেল রপ্তানি করত ইরান।

গত নভেম্বরে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় ছয় জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে ইরানের স্বাক্ষরিত পরমাণু চুক্তির বাস্তবায়ন শুরু হয় ২০ জানুয়ারি। ওই তারিখ থেকে ইউরোপীয় পরিষদ তেহরানের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞার একাংশ প্রত্যাহার করে নেয়।
কামসারি বলেন, ২০১২ সালে তেহরানের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞার কারণে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে ভারতের কাছ থেকে ইউরো’তে তেলের দাম নেয়া অসম্ভব হয়ে পড়েছিল। এ কারণে ভারতীয় মূদ্রা রুপি নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল তেহরান। কিন্তু এখন নিষেধাজ্ঞা শিথিল হওয়ার কারণে আগের মতো ব্যাংকিং চ্যানেলে ভারতের কাছ থেকে ইউরো নেবে ইরান।
গত ২৫ ফেব্রুয়ারি ভারতের তেল মন্ত্রণালয়ের সচিব বিবেক রাই জানিয়েছিলেন, তার দেশ ইরান থেকে আমদানি করা তেলের অর্থ বাবদ তেহরানকে ১৫০ কোটি ডলারের সমপরিমাণ অর্থ পরিশোধ করবে।
সূত্র: রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন