সিরিয়ার বিদ্রোহীরা নিজেদের সেনাপ্রধানকে বরখাস্ত করেছে

সিরিয়ার বিদ্রোহীরা নিজেদের সেনাপ্রধানকে বরখাস্ত করেছে

সিরিয়া, ইদ্রিস, বাশার আসাদ , সেনাবাহিনী, সৌদি আরব, তাকফিরি,  সূরা মরিয়ম, হজরত মরিয়ম, হজরত ঈসা, সূরা মারিয়াম, কুরআন, সূরা, মক্কা, হযরত যাকারিয়া, হযরত মারিয়াম, হযরত ইসা, হযরত ইয়াহিয়া, হযরত ইব্রাহিম, হযরত ইসমায়িল, ইদ্রিস, মারিয়াম, এশা, রিযিক, আধ্যাতিকতা, ইমাম মাহদী, চোখের জ্যোতি, মুমিন, ইমাম সাদিক, ইমাম আলী, খোদা, তেলাওয়াত, আল্লাহ, নবী, রাসূল, হযরত মুসা, মুজিযা, রিসালাত, মু’মিন, কিয়ামত, মানুষ, জাহান্নাম,
এফএসএ'র বরখাস্ত সেনাপ্রধান সালিম ইদ্রিস (চশমা চোখে)
সিরিয়ার বিদেশি মদদপুষ্ট বিদ্রোহীদের সামরিক শাখা তাদের সেনাপ্রধানকে বরখাস্ত করেছে। প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য না পাওয়ায় এ পদক্ষেপ নিয়েছে তারা।

কথিত ফ্রি সিরিয়ান আর্মি (এফএসএ) ইন্টারনেটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলেছে, সালিম ইদ্রিসকে বরখাস্ত করে আব্দেল আল-ইলাহ আল-বাশিরকে নয়া সেনাপ্রধান করা হয়েছে।

২০১১ সালের গোড়ার দিকে সিরিয়ার সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য এ সামরিক বাহিনী গঠন করেছিল বিদ্রোহীরা। কিন্তু নিজেদের মধ্যকার অন্তর্কলহ এবং সরকারি বাহিনীর বিরুদ্ধে বড় ধরনের কোনো সাফল্য না পাওয়ায় এফএসএ ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়ে।

প্রথমদিকে বাশার আসাদ সরকারের সেনাবাহিনী থেকে কোনো কোনো কর্মকর্তা পক্ষত্যাগ করে এফএসএ’তে যোগ দিলেও পরবর্তীতে তারা দুর্বল হয়ে পড়ায় পক্ষত্যাগের ঘটনা বন্ধ হয়ে যায়। পাশাপাশি সিরিয়ায় ঘাঁটি গাড়ে সৌদি আরবসহ অন্যান্য আরব ও পশ্চিমা দেশ থেকে আসা তাকফিরি জঙ্গিরা। এ জঙ্গি গোষ্ঠীগুলো বাশার আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করলেও এফএসএ’কে জানের শত্রু মনে করে। এফএসএ'র সঙ্গে একাধিকবার রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে তাকফিরিরা।

জাতিসংঘের হিসাব অনুযায়ী, সিরিয়ায় ২০১১ সালের মার্চ মাস থেকে এ পর্যন্ত সহিংসতায় অন্তত এক লাখ ৩০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। এ ছাড়া, শরণার্থীতে পরিণত হয়েছে আরো লাখ লাখ মানুষ। পশ্চিমা দেশগুলোর পাশাপাশি তাদের আঞ্চলিক মিত্র বিশেষ করে সৌদি আরব, কাতার ও তুরস্ক সিরিয়ার বিদ্রোহীদের অর্থ ও অস্ত্র দিয়ে পৃষ্ঠপোষকতা করে যাচ্ছে।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন