সূরা আম্বিয়া; আয়াত ২১-২৪

সূরা আম্বিয়া; আয়াত ২১-২৪


সূরা আম্বিয়ার ২১ ও ২২ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন-
يُسَبِّحُونَ اللَّيْلَ وَالنَّهَارَ لَا يَفْتُرُونَ (20) أَمِ اتَّخَذُوا آَلِهَةً مِنَ الْأَرْضِ هُمْ يُنْشِرُونَ (21)
এ দুই আয়াতের অর্থ:
“তারা কি পৃথিবীতে এমন উপাস্য গ্রহণ করেছে যারা (মৃতদের) জীবিত করে (ও বিভিন্ন বস্তুকে প্রাণ দান করে)?” (২১:২১)
“যদি এ দুয়ের মধ্যে (আকাশ ও ভূমণ্ডলে) আল্লাহ ছাড়া আরও উপাস্য থাকত, তবে অবশ্যই উভয়ই ধ্বংস হত। সুতরাং আরশের অধিপতি আল্লাহ, তারা যা বর্ণনা করে তা হতে তিনি পবিত্র, মহামহিম।” (২১:২২)

আগের আয়াতে আলোচনা করা হয়েছে,আল্লাহ এ পৃথিবীকে নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য নিয়ে সৃষ্টি করেছেন। তিনি এ পৃথিবীকে ঘটনাক্রমে ও কোন ধরনের খেয়ালিপনার বশে, কিংবা বিনা উদ্দেশ্যহীনভাবে সৃষ্টি করেননি।
আর এ দুই আয়াতে আল্লাহ সৃষ্টি জগতের নিয়ম শৃঙ্খলার মধ্যে ঐকতান ও মিল থাকার ওপর জোর দিয়ে বলেছেন: মুশরিকরা খোদাকে বিশ্বজগতের সৃষ্টিকর্তা বলে মনে মেনে নেয়া সত্ত্বেও কেন কাঠ ও পাথরের মূর্তির দ্বারস্থ হচ্ছে? এবং পৃথিবীর এইসব কথিত খোদার ইবাদত করে? তাদের এইসব খোদা কী এক ও প্রকৃত খোদার মতই সৃষ্টি করার ক্ষমতা রাখেন?

মহান আল্লাহ আরো বলছেন: যদি এক আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন আল্লাহ বা বহু খোদা থাকত, তাহলে সৃষ্টি জগতের সব নিয়ম-শৃঙ্খলা ধ্বংস হয়ে যেত এবং মহাজগতে এত বিস্ময়কর যে সমন্বয় ও ঐকতান দেখা যায় তা দেখা যেত না। এর কারণও পরিষ্কার। আর তা হল, দুজন ব্যক্তির চিন্তা-ভাবনা ও রুচিতে যতই মিল থাকুক না কেন,ব্যক্তি হিসেবে ভিন্ন হওয়ায় দুজনের মধ্য পার্থক্য থাকবেই। যদি তাদের সব কিছু শতভাগ একই হত তাহলে, তারা দুই ব্যক্তি না হয়ে এক ব্যক্তিই হবেন।
এ ছাড়াও যারা সব কাজ ও সব বিষয়ের জন্য পৃথক প্রভু এবং ঐশী পরিচালকের অস্তিত্বে বিশ্বাসী, আল্লাহ এখানে তাদের এই ধারণার জবাবে বলছেন: আল্লাহ এক। অর্থাৎ তিনি সবার প্রভু। এক আল্লাহ ছাড়া পৃথিবীকে অন্য কেউ পরিচালনা করেন না।

এ দুই আয়াতের শিক্ষণীয় দু’টি দিক হল:
১. আল্লাহর একত্ব বা তৌহিদের প্রমাণ হল সৃষ্টি জগত পরিচালনায় ঐকতান ও সমন্বয় বিদ্যমান।
২. যদি বিশ্বে দুজন বা আরো বেশি সত্তার ইচ্ছা প্রতিষ্ঠিত হত তাহলে বিশ্ব পরিচালনার ক্ষেত্রে তাদের নিজ নিজ মত তথা পৃথক মত থাকত এবং তারা একে অন্যের কাজকে বানচাল করে দিত। ফলে ধ্বংস হয়ে যেত বিশ্ব জগত।

সূরা আম্বিয়ার ২৩ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে-
لَا يُسْأَلُ عَمَّا يَفْعَلُ وَهُمْ يُسْأَلُونَ (23)
এ আয়াতের অর্থ:
“তিনি যা করেন, সে সম্পর্কে তিনি জিজ্ঞাসিত হবেন না এবং তাদেরকে (তাদের কাজের ব্যাপারে) জিজ্ঞেস করা হবে।” (২১:২৩)

আগের আয়াতে আল্লাহর একত্ব প্রমাণ করার পর এ আয়াতে আল্লাহ বলছেন:
তিনি পৃথিবীকে তাঁর প্রজ্ঞা দিয়ে এত সুন্দর ও সুশৃঙ্খলভাবে সৃষ্টি করেছেন যার মধ্য কোনো ভুল-ত্রুটি নেই। এমন কেউ নেই যে আল্লাহর সৃষ্টির মধ্য ভুল ধরবে অথবা কোনো অনিয়ম আবিষ্কার করে আল্লাহর ব্যবস্থাপনাকে প্রশ্নের সম্মুখীন করবে। আল্লাহ ছাড়া এমন কেউ নেই যার কাজে ভুল হয় না, তাদের কাজের মধ্য অনেক ভুল থাকায় প্রশ্ন তোলার অবকাশ থাকে।

এ আয়াতের শিক্ষণীয় দুটি দিক হল:
১. আল্লাহর কাজ প্রজ্ঞা ও জ্ঞানের মাধ্যমে হয়, যে কাজের মধ্য কোন প্রকার ভুলত্রুটি নেই। তাই আল্লাহর কোনো কাজ ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ব্যাপারে প্রশ্নই জাগায় না।
২. মানুষকে তার নিজের কাজের জন্য দায়িত্বশীল। তাই কেয়ামতের দিন দায়িত্ব পালনের ব্যাপারে জবাবদিহি করতে হবে।

সূরা আম্বিয়ার ২৪ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন-
أَمِ اتَّخَذُوا مِنْ دُونِهِ آَلِهَةً قُلْ هَاتُوا بُرْهَانَكُمْ هَذَا ذِكْرُ مَنْ مَعِيَ وَذِكْرُ مَنْ قَبْلِي بَلْ أَكْثَرُهُمْ لَا يَعْلَمُونَ الْحَقَّ فَهُمْ مُعْرِضُونَ (24)
এ আয়াতের অর্থ:
“তারা কি আল্লাহ ছাড়া অন্যান্য উপাস্য গ্রহণ করেছে? (হে নবী! আপনি) বলুন, তোমরা তোমাদের প্রমাণ আনো। এটাই আমার সঙ্গী বা অনুসারীদের কথা এবং (মুশরিকদের প্রতি) এটাই আমার পূর্ববর্তী নবী-রাসূলদের কথা। বরং তাদের অধিকাংশই ( যুক্তি ও প্রমাণের নীতিতে বিশ্বাসী নয় বলে) সত্যকে চেনে না বা জানে না; তাই তারা সত্য থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়।” (২১:২৪)

আল্লাহর একত্বের প্রমাণ দিতে মহান আল্লাহ বলেছেন: আমরা আমাদের স্বপক্ষের দলিল-প্রমাণ বর্ণনা করেছি, তোমরা মুশরিকরাও তোমাদের অংশীবাদী মতের পক্ষে দলিল-প্রমাণ থাকলে সেগুলো বর্ণনা কর, যাতে আমরা জানতে পারি সেসব সম্পর্কে।
এটা পরিষ্কার যে মুশরিকরা কোন যুক্তিসঙ্গত প্রমাণ দেখাতে পারবে না, তারা যদি চিন্তাশীল ও যুক্তিবাদী হত, তাহলে পূর্বপুরুষদের মতের অন্ধ অনুসারী হত না, বরং সত্যকে বেছে নিত এবং এমন কুসংস্কার ও বিচ্যুতির শিকার হত না।

এ আয়াতে আল্লাহ আরো বলেন: শুধুমাত্র মুসলমানরা আল্লাহর একত্বে বিশ্বাসী নয়, সব ধর্ম ও অতীতের সব নবী-রাসূলও আল্লাহর একত্বে বিশ্বাস করতেন। আর অতীতের নবী-রাসূলরাও এভাবে মুশরিকদের সাথে কথা বলতেন ও তাদেরকে যুক্তি-প্রমাণ দেখাতে বলতেন।

এ আয়াতের শিক্ষণীয় কয়েকটি দিক হল:
১. মুশরিক ও কাফেরদের প্রতি নবী-রাসূলদের বক্তব্য ছিল যুক্তিভিত্তিক। তারা মুশরিক ও কাফেরদেরকে প্রমাণ দেখাতে বলতেন।
২. আল্লাহর একত্ব বা একত্ববাদ প্রমাণের বহু দলিল রয়েছে, কিন্তু অংশীবাদীতা বা শিরক প্রমাণ করার মত কোনো যৌক্তিক দলিল পাওয়া যায় না।
৩. সত্য বা মিথ্যা প্রমাণে বিবেক বুদ্ধির অনুসরণ করতে হবে। কম বা বেশি সংখ্যক মানুষের মতে অনুসরণ করা ঠিক হবে ন। সত্যের অনুসারীদের সংখ্যা কম হলেও তারাই সঠিক পথের অনুসারী। আবার বেশি সংখ্যক মানুষ ভুল পথের অনুসারী হতে পারে।
সূত্রঃ তেহরান রেডিও


সূরা আম্বিয়ার ২১ ও ২২ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন-

يُسَبِّحُونَ اللَّيْلَ وَالنَّهَارَ لَا يَفْتُرُونَ (20) أَمِ اتَّخَذُوا آَلِهَةً مِنَ الْأَرْضِ هُمْ يُنْشِرُونَ (21)
এ দুই আয়াতের অর্থ:
“তারা কি পৃথিবীতে এমন উপাস্য গ্রহণ করেছে যারা (মৃতদের) জীবিত করে (ও বিভিন্ন বস্তুকে প্রাণ দান করে)?” (২১:২১)
“যদি এ দুয়ের মধ্যে (আকাশ ও ভূমণ্ডলে) আল্লাহ ছাড়া আরও উপাস্য থাকত, তবে অবশ্যই উভয়ই ধ্বংস হত। সুতরাং আরশের অধিপতি আল্লাহ, তারা যা বর্ণনা করে তা হতে তিনি পবিত্র, মহামহিম।” (২১:২২)

আগের আয়াতে আলোচনা করা হয়েছে,আল্লাহ এ পৃথিবীকে নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য নিয়ে সৃষ্টি করেছেন। তিনি এ পৃথিবীকে ঘটনাক্রমে ও কোন ধরনের খেয়ালিপনার বশে, কিংবা বিনা উদ্দেশ্যহীনভাবে সৃষ্টি করেননি।
আর এ দুই আয়াতে আল্লাহ সৃষ্টি জগতের নিয়ম শৃঙ্খলার মধ্যে ঐকতান ও মিল থাকার ওপর জোর দিয়ে বলেছেন: মুশরিকরা খোদাকে বিশ্বজগতের সৃষ্টিকর্তা বলে মনে মেনে নেয়া সত্ত্বেও কেন কাঠ ও পাথরের মূর্তির দ্বারস্থ হচ্ছে? এবং পৃথিবীর এইসব কথিত খোদার ইবাদত করে? তাদের এইসব খোদা কী এক ও প্রকৃত খোদার মতই সৃষ্টি করার ক্ষমতা রাখেন?

মহান আল্লাহ আরো বলছেন: যদি এক আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন আল্লাহ বা বহু খোদা থাকত, তাহলে সৃষ্টি জগতের সব নিয়ম-শৃঙ্খলা ধ্বংস হয়ে যেত এবং মহাজগতে এত বিস্ময়কর যে সমন্বয় ও ঐকতান দেখা যায় তা দেখা যেত না। এর কারণও পরিষ্কার। আর তা হল, দুজন ব্যক্তির চিন্তা-ভাবনা ও রুচিতে যতই মিল থাকুক না কেন,ব্যক্তি হিসেবে ভিন্ন হওয়ায় দুজনের মধ্য পার্থক্য থাকবেই। যদি তাদের সব কিছু শতভাগ একই হত তাহলে, তারা দুই ব্যক্তি না হয়ে এক ব্যক্তিই হবেন।
এ ছাড়াও যারা সব কাজ ও সব বিষয়ের জন্য পৃথক প্রভু এবং ঐশী পরিচালকের অস্তিত্বে বিশ্বাসী, আল্লাহ এখানে তাদের এই ধারণার জবাবে বলছেন: আল্লাহ এক। অর্থাৎ তিনি সবার প্রভু। এক আল্লাহ ছাড়া পৃথিবীকে অন্য কেউ পরিচালনা করেন না।

এ দুই আয়াতের শিক্ষণীয় দু’টি দিক হল:
১. আল্লাহর একত্ব বা তৌহিদের প্রমাণ হল সৃষ্টি জগত পরিচালনায় ঐকতান ও সমন্বয় বিদ্যমান।
২. যদি বিশ্বে দুজন বা আরো বেশি সত্তার ইচ্ছা প্রতিষ্ঠিত হত তাহলে বিশ্ব পরিচালনার ক্ষেত্রে তাদের নিজ নিজ মত তথা পৃথক মত থাকত এবং তারা একে অন্যের কাজকে বানচাল করে দিত। ফলে ধ্বংস হয়ে যেত বিশ্ব জগত।

সূরা আম্বিয়ার ২৩ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে-
لَا يُسْأَلُ عَمَّا يَفْعَلُ وَهُمْ يُسْأَلُونَ (23)
এ আয়াতের অর্থ:
“তিনি যা করেন, সে সম্পর্কে তিনি জিজ্ঞাসিত হবেন না এবং তাদেরকে (তাদের কাজের ব্যাপারে) জিজ্ঞেস করা হবে।” (২১:২৩)

আগের আয়াতে আল্লাহর একত্ব প্রমাণ করার পর এ আয়াতে আল্লাহ বলছেন:
তিনি পৃথিবীকে তাঁর প্রজ্ঞা দিয়ে এত সুন্দর ও সুশৃঙ্খলভাবে সৃষ্টি করেছেন যার মধ্য কোনো ভুল-ত্রুটি নেই। এমন কেউ নেই যে আল্লাহর সৃষ্টির মধ্য ভুল ধরবে অথবা কোনো অনিয়ম আবিষ্কার করে আল্লাহর ব্যবস্থাপনাকে প্রশ্নের সম্মুখীন করবে। আল্লাহ ছাড়া এমন কেউ নেই যার কাজে ভুল হয় না, তাদের কাজের মধ্য অনেক ভুল থাকায় প্রশ্ন তোলার অবকাশ থাকে।

এ আয়াতের শিক্ষণীয় দুটি দিক হল:
১. আল্লাহর কাজ প্রজ্ঞা ও জ্ঞানের মাধ্যমে হয়, যে কাজের মধ্য কোন প্রকার ভুলত্রুটি নেই। তাই আল্লাহর কোনো কাজ ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ব্যাপারে প্রশ্নই জাগায় না।
২. মানুষকে তার নিজের কাজের জন্য দায়িত্বশীল। তাই কেয়ামতের দিন দায়িত্ব পালনের ব্যাপারে জবাবদিহি করতে হবে।

সূরা আম্বিয়ার ২৪ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন-
أَمِ اتَّخَذُوا مِنْ دُونِهِ آَلِهَةً قُلْ هَاتُوا بُرْهَانَكُمْ هَذَا ذِكْرُ مَنْ مَعِيَ وَذِكْرُ مَنْ قَبْلِي بَلْ أَكْثَرُهُمْ لَا يَعْلَمُونَ الْحَقَّ فَهُمْ مُعْرِضُونَ (24)
এ আয়াতের অর্থ:
“তারা কি আল্লাহ ছাড়া অন্যান্য উপাস্য গ্রহণ করেছে? (হে নবী! আপনি) বলুন, তোমরা তোমাদের প্রমাণ আনো। এটাই আমার সঙ্গী বা অনুসারীদের কথা এবং (মুশরিকদের প্রতি) এটাই আমার পূর্ববর্তী নবী-রাসূলদের কথা। বরং তাদের অধিকাংশই ( যুক্তি ও প্রমাণের নীতিতে বিশ্বাসী নয় বলে) সত্যকে চেনে না বা জানে না; তাই তারা সত্য থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়।” (২১:২৪)

আল্লাহর একত্বের প্রমাণ দিতে মহান আল্লাহ বলেছেন: আমরা আমাদের স্বপক্ষের দলিল-প্রমাণ বর্ণনা করেছি, তোমরা মুশরিকরাও তোমাদের অংশীবাদী মতের পক্ষে দলিল-প্রমাণ থাকলে সেগুলো বর্ণনা কর, যাতে আমরা জানতে পারি সেসব সম্পর্কে।
এটা পরিষ্কার যে মুশরিকরা কোন যুক্তিসঙ্গত প্রমাণ দেখাতে পারবে না, তারা যদি চিন্তাশীল ও যুক্তিবাদী হত, তাহলে পূর্বপুরুষদের মতের অন্ধ অনুসারী হত না, বরং সত্যকে বেছে নিত এবং এমন কুসংস্কার ও বিচ্যুতির শিকার হত না।

এ আয়াতে আল্লাহ আরো বলেন: শুধুমাত্র মুসলমানরা আল্লাহর একত্বে বিশ্বাসী নয়, সব ধর্ম ও অতীতের সব নবী-রাসূলও আল্লাহর একত্বে বিশ্বাস করতেন। আর অতীতের নবী-রাসূলরাও এভাবে মুশরিকদের সাথে কথা বলতেন ও তাদেরকে যুক্তি-প্রমাণ দেখাতে বলতেন।

এ আয়াতের শিক্ষণীয় কয়েকটি দিক হল:
১. মুশরিক ও কাফেরদের প্রতি নবী-রাসূলদের বক্তব্য ছিল যুক্তিভিত্তিক। তারা মুশরিক ও কাফেরদেরকে প্রমাণ দেখাতে বলতেন।
২. আল্লাহর একত্ব বা একত্ববাদ প্রমাণের বহু দলিল রয়েছে, কিন্তু অংশীবাদীতা বা শিরক প্রমাণ করার মত কোনো যৌক্তিক দলিল পাওয়া যায় না।
৩. সত্য বা মিথ্যা প্রমাণে বিবেক বুদ্ধির অনুসরণ করতে হবে। কম বা বেশি সংখ্যক মানুষের মতে অনুসরণ করা ঠিক হবে ন। সত্যের অনুসারীদের সংখ্যা কম হলেও তারাই সঠিক পথের অনুসারী। আবার বেশি সংখ্যক মানুষ ভুল পথের অনুসারী হতে পারে।
সূত্রঃ তেহরান রেডিও

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন